সারাদেশ
মোঃ আমিনুল ইসলাম বকশীগঞ্জ(জামালপুর) সংবাদদাতা। জামালপুরের বকশীগঞ্জে ২৮টি মাধ্যমিক উচ্চ বিদ্যালয়ের মধ্যে ১৫টি বিদ্যালয়ে শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন করে সরকার। উদ্দেশ্য ছিল, শিশু-কিশোরদের আইসিটি শিক্ষায় উন্নতি। এ জন্য প্রতিটি বিদ্যালয়ে প্রায় কোটি টাকা খরচ করা হয়। তবে ওই প্রকল্পের নামে পুকুরচুরি হয়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা অভিযোগ করেছেন। যেসব ল্যাবে দেওয়া নিম্নমানের ল্যাপটপের বেশির ভাগই অকেজো। সঠিক তদারকির অভাবে দিনের পর দিন বন্ধ পড়ে আছে এসব ডিজিটাল ল্যাব। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, শিক্ষার্থীদের আইসিটি, কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে পারদর্শী করার লক্ষ্যে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি অধিদপ্তর শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন করা হয় ১৫টি বিদ্যালয়ে। প্রতি ল্যাবে ১৭টি ল্যাপটপ, একটি করে প্রিন্টার, একটি স্ক্যানার, একটি স্মার্ট এলইডি টেলিভিশন, ওয়েব ক্যামেরা, রাউটার, নেটওয়ার্ক সুইচ, ইন্টারনেট কানেকটিভিটি, একটি করে ইনস্ট্রাক্টর টেবিল ও চেয়ার; ১৬টি করে স্টুডেন্টস টেবিল ও ৩২টি করে চেয়ার দেওয়া হয়। প্রতিটি ল্যাবের রেনোভেশন ও ইন্টেরিয়র ডিজাইনের জন্য আরও ৬৫ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকার পতনে শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাবের নাম পরিবর্তন করে আইসিটি ডিজিটাল ল্যাব করা হয়েছে। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় উপজেলার ১০ টি প্রতিষ্ঠানের ল্যাব সচল রয়েছে...