মহেশপুর সীমান্তে ভারতের দখল থেকে প্রায় ৫ কিমি কোদলা নদী উদ্ধার

মহেশপুর (ঝিনাইদহ) থেকে মোঃ আজাদঃ ০৭.০১.২০২৫ইং।
মহেশপুর উপজেলার মাটিলা সীমান্তের কোল ঘেঁষে বহমান কোদলা নদী । নদীর প্রায় ৫ লোমিটার বাংলাদেশের ভূখন্ডের মধ্যে অবস্থিত হলেও এতো দিন ভারতের দখলে ছিলো। বাংলাদেশের নাগরিকদের নদী ব্যাবহার করতে বাধা দিতো ভারতীয় বিএসএফ। সম্প্রতি বিষয়টি উভয়পক্ষের আলোচনার মাধ্যমে ভারতের দখলে থাকা প্রায় ৪.৮কিলোমিটার কোদলা নদীর অংশবিশেষ দখলে নিয়ে নিয়েছে বাংলাদেশের দখলদারিত্ব প্রতিষ্ঠা করেছে বিজিবি।
সোমবার দুপুরে মাটিলা সীমান্তের কোদলা নদীর পাড়ে সংবাদ সম্মেলন করে এ তথ্য জানায় মহেশপুর-৫৮ বিজিবি।
সংবাদ সম্মেলনে মহেশপুর-৫৮বিজিবি’র সিও লে.কর্নেল আজিজুস শহীদ বলেন, মাটিলা সীমান্তের কোল ঘেঁষে কোদলা নদী বহমান। নদীর ৪.৮কিলোমিটার বাংলাদেশের ভূখন্ডের মধ্যে অবস্থিত। এতদিন বাংলাদেশের নাগরিকদের নদী ব্যাবহার করতে বাধা দিতো। সম্প্রতি বিষয়টি উভয়পক্ষের আলোচনার মাধ্যমে বিজিবি বাংলাদেশের দখলদারিত্ব প্রতিষ্ঠা করেছে।
তিনি আরও বলেন, এখন থেকে বাংলাদেশের অধিবাসীরা নদীর সবকিছু ভোগদখল করতে পারবে। পরে বিজিবি পক্ষ থেকে সাংবাদিকদের নদীর পাড়ে নিয়ে গেলে দেখা যায়, মাটিলা গ্রামের অনেকেই নদীতে মাছ ধরছেন এবং কেউ কেউ গোসলও করছেন।
এলাকাবসী ও কৃষকরা জানান, আগে বিএসএফ নদীতে নামতে বাধা দিতো। বিজিবি দখলে নেয়ার পর থেকে তারা স্বাধীন ও স্বাভাবিকভাবে নদীতে কাজ করতে ও মাছ ধরতে পারছেন।
মহেশপুর উপজেলার মাটিলা সীমান্তের কোল ঘেঁষে বহমান কোদলা নদী । নদীর প্রায় ৫ লোমিটার বাংলাদেশের ভূখন্ডের মধ্যে অবস্থিত হলেও এতো দিন ভারতের দখলে ছিলো। বাংলাদেশের নাগরিকদের নদী ব্যাবহার করতে বাধা দিতো ভারতীয় বিএসএফ। সম্প্রতি বিষয়টি উভয়পক্ষের আলোচনার মাধ্যমে ভারতের দখলে থাকা প্রায় ৪.৮কিলোমিটার কোদলা নদীর অংশবিশেষ দখলে নিয়ে নিয়েছে বাংলাদেশের দখলদারিত্ব প্রতিষ্ঠা করেছে বিজিবি।
সোমবার দুপুরে মাটিলা সীমান্তের কোদলা নদীর পাড়ে সংবাদ সম্মেলন করে এ তথ্য জানায় মহেশপুর-৫৮ বিজিবি।
সংবাদ সম্মেলনে মহেশপুর-৫৮বিজিবি’র সিও লে.কর্নেল আজিজুস শহীদ বলেন, মাটিলা সীমান্তের কোল ঘেঁষে কোদলা নদী বহমান। নদীর ৪.৮কিলোমিটার বাংলাদেশের ভূখন্ডের মধ্যে অবস্থিত। এতদিন বাংলাদেশের নাগরিকদের নদী ব্যাবহার করতে বাধা দিতো। সম্প্রতি বিষয়টি উভয়পক্ষের আলোচনার মাধ্যমে বিজিবি বাংলাদেশের দখলদারিত্ব প্রতিষ্ঠা করেছে।
তিনি আরও বলেন, এখন থেকে বাংলাদেশের অধিবাসীরা নদীর সবকিছু ভোগদখল করতে পারবে। পরে বিজিবি পক্ষ থেকে সাংবাদিকদের নদীর পাড়ে নিয়ে গেলে দেখা যায়, মাটিলা গ্রামের অনেকেই নদীতে মাছ ধরছেন এবং কেউ কেউ গোসলও করছেন।
এলাকাবসী ও কৃষকরা জানান, আগে বিএসএফ নদীতে নামতে বাধা দিতো। বিজিবি দখলে নেয়ার পর থেকে তারা স্বাধীন ও স্বাভাবিকভাবে নদীতে কাজ করতে ও মাছ ধরতে পারছেন।