চৌগাছায় মানববন্ধন সরকারী হাসপাতালে ডাক্তার সংকট চিকিৎসা সেবা ব্যহত প্রতিবাদে

স্টাফ রিপোর্টার
যশোরের চৌগাছার সরকারী হাসপাতালে চিকিৎসক সংকট চরম আকার ধারন করেছে। চিকিৎসক সংকটের কারনে সেবা নিতে আসা মানুষের দূর্ভোগ চরমে উঠেছে। এমন এক পরিস্থিতিতে সোমবার সকালে হাসপাতালের প্রধান ফটকের সামনে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে হাসপাতালে চিকিৎসক প্রেরণসহ হাসপাতালের সার্বিক বিষয়ে আরও উন্নতি করণের দাবিতে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে অংশ নেয়া চৌগাছার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ বলেন, চৌগাছার ৫০ শয্যা হাসপাতাল বর্তমানে ১শ শয্যায় উন্নিত করা হয়েছে, হয়ত খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে ১শ শয্যার কার্যক্রম দেখতে পাবেন চৌগাছাসহ এ জনপদের মানুষ। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য এক দিন দুই দিন কিংবা এক মাস দুই মাস না বছরের পর বছর ধরে এই হাসপাতালে চিকিৎসক নেই। চিকিৎসক সংকটের কারনে সেবা নিতে আসা মানুষ চরম ভোগান্তিতে আছেন। বিশেষ করে মা ও শিশুরা চরম বিপাকে পড়েছেন। আজ সোমবার চৌগাছা হাসপাতালে মাত্র তিনজন চিকিৎসক আছেন তারা শতশত রোগীর সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। এটি কি কোন মানুষের পক্ষে সম্ভব। আমরা চৌগাছাবাসি এই হাসপাতালের কারনে গর্বিত, কেননা চৌগাছা হাসপাতাল দশ বারের মত দেশ সেরার গৌরব অর্জন করে। সেই সময়ে বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক মর্গারেট চ্যাং এই হাসপাতাল পরিদর্শনে আসেন এবং তিনি হাসপাতালের সার্বিক কার্যক্রম দেখে মুগ্ধ হন। কিন্তু গত কয়েক বছর ধরে চিকিৎসক সংকটের কারনে সেবা বঞ্চিত হচ্ছেন মানুষ। চৌগাছা সরকারী হাসপাতালে শুধুমাত্র যে চৌগাছার মানুষ সেবা নেন এমনটি না, এই হাসপাতালে পাশ^বর্তী মহেশপুর, জীবননগর, চুয়াডাঙ্গা, কোটচাঁদপুর, কালগঞ্জ এমনকি যশোর সদরের একাংশের মানুষ সেবা নিতে আসেন। সেই হাসপাতালের আজ ভগ্নদশা যা কখনও চৌগাছাবাসি প্রত্যাশা করেন না। আগামী ৭২ ঘন্টার মধ্যে হাসপাতালে নতুন চিকিৎসক নিয়োগ দিতে হবে অন্যথায় হাসপাতাল নিয়ে চৌগাছার মানুষ বড় ধরনের আন্দোলনে যেতে বাধ্য হবে বলে মানববন্ধনে অংশ নেয়া ব্যক্তিরা হুশিয়ারি উচ্চারণ করেন।
এ সময় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব কামরুল ইসলাম, আবু বকর, আজগার আলী, ফারুক হোসেন, মাজেদুল ইসলাম, ইমরান নাজির, বিএম আশরাফ হোসেনসহ স্থানীয় ব্যক্তিবর্গ, ব্যবসায়ী ও রোগীর স্বজনরা মানববন্ধনে অংশ গ্রহন করেন।
হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাক্তার সুরাইয়া পারভীন বলেন, চিকিৎসক সংকট দীর্ঘ দিনের তারপরও আমরা যে কয়জন ডাক্তার আছি মানুষকে যথাযথ সেবা দেয়ার চেষ্টা করছি। চিকিৎসকের জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সংশ্লিষ্ঠ দপ্তরে বেশ আগেই লিখিত ভাবে জানিয়েছেন তবে এখনও তার কোন জবাব আসেনি, আশাবাদি দ্রুতই এই সংকট হয়ত কেটে যাবে।
মানববন্ধনে অংশ নেয়া চৌগাছার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ বলেন, চৌগাছার ৫০ শয্যা হাসপাতাল বর্তমানে ১শ শয্যায় উন্নিত করা হয়েছে, হয়ত খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে ১শ শয্যার কার্যক্রম দেখতে পাবেন চৌগাছাসহ এ জনপদের মানুষ। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য এক দিন দুই দিন কিংবা এক মাস দুই মাস না বছরের পর বছর ধরে এই হাসপাতালে চিকিৎসক নেই। চিকিৎসক সংকটের কারনে সেবা নিতে আসা মানুষ চরম ভোগান্তিতে আছেন। বিশেষ করে মা ও শিশুরা চরম বিপাকে পড়েছেন। আজ সোমবার চৌগাছা হাসপাতালে মাত্র তিনজন চিকিৎসক আছেন তারা শতশত রোগীর সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। এটি কি কোন মানুষের পক্ষে সম্ভব। আমরা চৌগাছাবাসি এই হাসপাতালের কারনে গর্বিত, কেননা চৌগাছা হাসপাতাল দশ বারের মত দেশ সেরার গৌরব অর্জন করে। সেই সময়ে বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক মর্গারেট চ্যাং এই হাসপাতাল পরিদর্শনে আসেন এবং তিনি হাসপাতালের সার্বিক কার্যক্রম দেখে মুগ্ধ হন। কিন্তু গত কয়েক বছর ধরে চিকিৎসক সংকটের কারনে সেবা বঞ্চিত হচ্ছেন মানুষ। চৌগাছা সরকারী হাসপাতালে শুধুমাত্র যে চৌগাছার মানুষ সেবা নেন এমনটি না, এই হাসপাতালে পাশ^বর্তী মহেশপুর, জীবননগর, চুয়াডাঙ্গা, কোটচাঁদপুর, কালগঞ্জ এমনকি যশোর সদরের একাংশের মানুষ সেবা নিতে আসেন। সেই হাসপাতালের আজ ভগ্নদশা যা কখনও চৌগাছাবাসি প্রত্যাশা করেন না। আগামী ৭২ ঘন্টার মধ্যে হাসপাতালে নতুন চিকিৎসক নিয়োগ দিতে হবে অন্যথায় হাসপাতাল নিয়ে চৌগাছার মানুষ বড় ধরনের আন্দোলনে যেতে বাধ্য হবে বলে মানববন্ধনে অংশ নেয়া ব্যক্তিরা হুশিয়ারি উচ্চারণ করেন।
এ সময় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব কামরুল ইসলাম, আবু বকর, আজগার আলী, ফারুক হোসেন, মাজেদুল ইসলাম, ইমরান নাজির, বিএম আশরাফ হোসেনসহ স্থানীয় ব্যক্তিবর্গ, ব্যবসায়ী ও রোগীর স্বজনরা মানববন্ধনে অংশ গ্রহন করেন।
হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাক্তার সুরাইয়া পারভীন বলেন, চিকিৎসক সংকট দীর্ঘ দিনের তারপরও আমরা যে কয়জন ডাক্তার আছি মানুষকে যথাযথ সেবা দেয়ার চেষ্টা করছি। চিকিৎসকের জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সংশ্লিষ্ঠ দপ্তরে বেশ আগেই লিখিত ভাবে জানিয়েছেন তবে এখনও তার কোন জবাব আসেনি, আশাবাদি দ্রুতই এই সংকট হয়ত কেটে যাবে।