গাইবান্ধা ৩ আসনে সাধারণ ভোটারের আলোচনার শীর্ষে বিএনপির অধ্যাপক ডাঃ মইনুল হাসান সাদিক
আশরাফুল ইসলাম গাইবান্ধা ::
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে তার আস্থা ভাজন ব্যক্তি হিসাবে বিগত সরকারের সময়ে দলের দুর্দিনে গাইবান্ধা জেলা বিএনপির নেতৃত্ব কাধে নেওয়া অধ্যাপক ডাঃ সৈয়দ মইনুল হাসান সাদিক দলের নেতাকর্মীদের পাশাপাশি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ৩১ গাইবান্ধা ৩ আসনের পলাশবাড়ী সাদুল্লাপুর উপজেলার সর্বসাধারণ নারী পুরুষ ভোটারের নিকট বিএনপির সম্ভব্য প্রার্থী হিসাবে আলোচনার শীর্ষ রয়েছেন।
পরউপকারি নির্লোভ নিরঅহংকারি মানুষ হিসাবে তিনি নির্বাচনী এলাকার এ দুই উপজেলার সাধারণ নারী পুরুষ ভোটারদের মাঝে ব্যাপক সাড়া ফেলেছেন। ইতিমধ্যে একজন সাদা মনের মানুষ হিসাবে তিনি সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক ভালোবাসা অর্জন করেছেন। চাকুরি করা কালিন সময় হতে আজঅবধি তিনি এ অঞ্চলের স্বাস্থ্য সেবার পাশাপাশি আর্থিক ও সামাজিক বিভিন্ন সমস্যায় সেবা প্রদান করে ব্যক্তি হিসাবে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। একারণে এখন নির্বাচনী এলাকার মানুষের নির্বাচনী আলোচনায় একজন হেভিওয়েট প্রার্থী হিসাবে শীর্ষ অবস্থান করায় তাকে প্রথম প্রতিদ্বন্দি প্রার্থী হিসাবে নির্বাচনী মাঠে প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন অন্যান্য দল মতের সম্ভব্য প্রার্থীরা।
পলাশবাড়ী সাদুল্লাপুর উপজেলার একাধিক বিএনপির নেতাকর্মী দাবী করে বলেন, অধ্যাপক ডাঃ মইনুল হাসান সাদিক দলের দুর্দিনে জেলায় দলের দায়িত্ব নিয়েছেন। সহিংস রাজনীতি পরিহার করে আজ গাইবান্ধা জেলা জুড়ে বিএনপি একটি জনবান্ধব রাজনৈতিক দলে রুপ দিয়েছেন। যার ফলশ্রুতিতে বিএনপির রাজনীতিতে ব্যাপক প্রতিযোগীতা লক্ষ করা যাচ্ছে। জেলার বিভিন্ন ইউনিটে নেতাকর্মীরা সুসংগঠিত থাকায় প্রতিটি ইউনিটে নির্বাচনের মাধ্যমে যোগ্য ও জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বরা দলের নেতা নির্বাচিত হচ্ছেন।
এদুটি উপজেলার একাধিক নারী পুরুষ ভোটারা দাবী করেন, এ আসনের প্রার্থী যেই হোক তাকে বিএনপির ডাঃ সাদিকের সাথে প্রতিদ্বন্দিতা করতে হবে । এলাকার সর্ব সাধারণ ভোটারের মুখে মুখে তার নাম উঠেছে, সবাই তার সম্পর্কে শুনতে ও ব্যক্তিত্ব জানতে আগ্রহী হয়ে পড়েছে। না দেখেও তাকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছেন সচেতন ও শিক্ষিত সমাজের ভোটারগণ। নির্বাচনী আলোচনার টেবিল ও চায়ের কাফে’র আলোচনায় উঠে আসছেন বিএনপির সম্ভব্য এ প্রার্থী অধ্যাপক ডাঃ সৈয়দ মইনুল হাসান সাদিক।
উল্লেখ্য, বগুড়া শহীদ জিয়া মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সাবেক পরিচালক ও বিভাগীয় প্রদা মেডিসিন হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে তিনি টিএমএসএস মেডিক্যাল কলেজের অধ্যাপক ও গাইবান্ধা জেলা বিএনপির সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি সাদুল্লাপুর উপজেলার কাজী বাড়ী সান্তা গ্রামের মরহুম সৈয়দ মকবুলার রহমানের ছেলে ও পলাশবাড়ী উপজেলার হরিণবাড়ি গ্রামের মরহুম লুৎফর রহমানের জামাই। বৈবাহিক জীবনে তিনি এক পুত্র ও এক কন্যা সন্তান রয়েছে তারা হলেন ডাঃ আবির হাসান দিপ ( এমবিবিএস ও এসএসরমসি ঢাকা) ও কন্যা ডাঃ ইশিতা হাসান দিশা এমবিবিএস টিএমসি বগুড়া ।

