সৈয়দ মইনুল হোসেন, কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি:- ————————————————————— জনরোষ পিছু ছাড়েনি সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদের।পুন্জীভুত ক্রোধের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। সাবেক রাষ্ট্রপতি মোঃ আব্দুল হামিদের কিশোরগঞ্জস্থ বাসায় ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে বৈষম্য বিরোধী ও ছাত্র জনতার ব্যানারে সহস্রাধিক জনতা। বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) রাত আটটার দিকে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা সাবেক এই রাষ্ট্রপতির বাসায় ঢুকে প্রথমে ভাংচুর ও পরে অগ্নিসংযোগ করে। প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উত্তেজিত ছাত্র জনতা প্রথমে জেলা আওয়ামী লীগ অফিসের ভাঙ্গা অবশিষ্টাংশ এক্সেভেটর দিয়ে গুঁড়িয়ে দেয়।পরে নারায়ে তাকবীর স্লোগান দিয়ে ৫০০ গজ দূরে সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদের বাসার দিকে অগ্রসর হয়। সেখানে যেয়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা প্রথমে বাড়িটি ভাংচুর করে।পরে আসবাবপত্র বাহিরে এনে পুরো বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। বাড়িটি সম্পুর্ন না পুড়ে যাওয়া পর্যন্ত তারা সেখানে অবস্থান নিয়ে বিভিন্ন স্লোগান দেয়।এর আগেরদিন বুধবার জেলা আওয়ামী লীগ অফিসে একদফা ভাংচুর চালানো হয় ও জেলা মুক্তিযোদ্ধা অফিসে স্থাপিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ম্যুরাল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা ভেঙে ফেলে।পরে অফিসটিকে পাবলিক টয়লেট হিসাবে ঘোষণা করে। উল্লেখ্য, গত বছরের ৫ অগাস্ট আওয়ামী সরকারের পতনের দিনে কিশোরগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের অফিস ও সাবেক রাষ্ট্রপতির বাসায় ভাংচুর চালানো হয়েছিল।

সৈয়দ মইনুল হোসেন, কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি:-
জনরোষ পিছু ছাড়েনি সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদের।পুন্জীভুত ক্রোধের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। সাবেক রাষ্ট্রপতি মোঃ আব্দুল হামিদের কিশোরগঞ্জস্থ বাসায় ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে বৈষম্য বিরোধী ও ছাত্র জনতার ব্যানারে সহস্রাধিক জনতা। বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) রাত আটটার দিকে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা সাবেক এই রাষ্ট্রপতির বাসায় ঢুকে প্রথমে ভাংচুর ও পরে অগ্নিসংযোগ করে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উত্তেজিত ছাত্র জনতা প্রথমে জেলা আওয়ামী লীগ অফিসের ভাঙ্গা অবশিষ্টাংশ এক্সেভেটর দিয়ে গুঁড়িয়ে দেয়।পরে নারায়ে তাকবীর স্লোগান দিয়ে ৫০০ গজ দূরে সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদের বাসার দিকে অগ্রসর হয়। সেখানে যেয়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা প্রথমে বাড়িটি ভাংচুর করে।পরে আসবাবপত্র বাহিরে এনে পুরো বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। বাড়িটি সম্পুর্ন না পুড়ে যাওয়া পর্যন্ত তারা সেখানে অবস্থান নিয়ে বিভিন্ন স্লোগান দেয়।এর আগেরদিন বুধবার জেলা আওয়ামী লীগ অফিসে একদফা ভাংচুর চালানো হয় ও জেলা মুক্তিযোদ্ধা অফিসে স্থাপিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ম্যুরাল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা ভেঙে ফেলে।পরে অফিসটিকে পাবলিক টয়লেট হিসাবে ঘোষণা করে।
উল্লেখ্য, গত বছরের ৫ অগাস্ট আওয়ামী সরকারের পতনের দিনে কিশোরগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের অফিস ও সাবেক রাষ্ট্রপতির বাসায় ভাংচুর চালানো হয়েছিল।