এস সরফুদ্দিন সান্টু সরদার’কে জড়িয়ে মিথ্যা প্রপাকান্ডা ছড়িয়ে সংবাদ প্রচার করায় বানারীপাড়া বিএনপির তীব্র প্রতিবাদ ও ক্ষোভ প্রকাশ।

মোঘল সুমন শাফকাত, বানারীপাড়া।
বানারীপাড়ায় বিএনপি ও তার অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা প্রতিবাদ ও ক্ষোভে ফেটে পরেছেন। যানা য়ায় বানারীপাড়া ও উজিরপুর বিএনপির ত্রিবার্ষিক সন্মেলন ঘিরে তার পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সময়ে একটি সার্থানেষী মহল এস সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টুর বিরুদ্ধে গুজব ও মিথ্যা প্রপাকান্ডা ছড়িয়ে তার বর্নাঢ্য ইমেজ নষ্ট করার চেষ্টায় তৎতপর রয়েছে। গোপনসুত্রে জানাযায় বরিশাল ২ আসনে মনোনয়ন নিয়ে সান্টুর বিরুদ্ধে এই অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছে। তবে এর বিরুদ্ধে এই গুজবের জবাব দিয়েছেন বানারীপাড়ার উপজেলা বিএনপি ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতারা।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ঘেটে দেখা যায়, এ বিষয়ে সদ্য নির্বাচিত বানারীপাড়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি শাহ্ আলম মিঞা তার ব্যক্তিগত সামাজিক যোগাগোগ মাধ্যম ফেসবুকে ক্ষোভ প্রকাশ করে লেখেন এস.সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু’কে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য যারা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে মিথ্যা অপবাদ দিচ্ছেন তাদের দাঁত ভাঙ্গা জবাব দেওয়া হবে!
সদ্য নির্বাচিত বানারীপাড়া উপজেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক রিয়াজ আহমেদ মৃধা জানান
অক্ষাত পত্রিকা ও হলুদ সাংবাদিকরা কার প্ররোচনায় কি লিখলো তাতে বরিশাল -২ আসনের বিএনপির দুঃসময়ের সারথি গন মানুষের আস্থাভাজন নেতা এস সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু সাহেব এবং বিএনপির তাতে কিছু আশে যয়না সত্যি বলতে দলের দূর্দিনে সকলের শতস্ফ্রুত অংশগ্রহণের মাধ্যমেই দল পরিচালিত হয় এবং তৃনমুল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত সবার অবদানে এ দলটি সুসংগঠিত রয়েছে। এছাড়াও দেশ নায়ক তারেক রহমানের নির্দেশে সুশৃঙ্খল ভাবে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠন পরিচালিত হচ্ছে। তাই পরাজিত শত্রুরা যতই ষড়যন্ত্র করুকনা কেন তা সফল হবেনা ইনশাআল্লাহ।
বানারীপাড়া উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক সাব্বির আহমেদ সুমন হাওলাদার তার নিজ ফেসবুকে লেখেন
এস সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু ভাই কোন ব্যক্তি নন, তিনি একটা প্রতিষ্ঠান।তিনি বানারীপাড়া উজিরপুরের লাখ মানুষ ও কর্মী সমর্থকদের আস্থার স্থল।
তাকে নিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার করে কিছুই করতে পারবেনা। আমরা তার জন্য জীবন উৎসর্গ করতেও রাজি আছি। ইনশাআল্লাহ। সবশেষে তিনি সান্টু সরদারে বিরুদ্ধে সকল প্রকার মিথ্যা অপপ্রচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
এছাড়াও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বানারীপাড়া পৌর বিএনপি,পৌর যুবদল,উপজেলা ছাত্রদল,পৌর ছাত্রদল,উপজেলা ও পৌর মৎসজীবী দল,সেচ্ছাসেবদক দল,কৃষকদল ও শ্রমিকদলের নেতা কর্মীবৃন্দরা।
উল্লেখ্য এস শরীফ উদ্দিন আহমেদ সান্টু বিগত ১৭ বছরে বহুবার হামলা,মামলা ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এমনকি বিএনপি করার জন্য তাকে দেশ ছাড়তে হয়েছে অনেকবার। তিনি দক্ষিনাঞ্চলে প্রায় শত প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা। যার মধ্যে অধিকাংশই স্কুল,কলেজ,মাদ্রাসা ও এতিমখানা। তিনি এ অঞ্চলে একজন শিক্ষানুরাগী ও দানবীর বলে পরিচিত। তাই সচেতন মহলের দাবী এই অপ্রচারকারীদের অবিলম্বে আইনের আওতায় আনা হোক।