সারাদেশ

৫আগস্ট সরকার পরিবর্তন হলেও পরিবর্তন হয়নি স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগের ৩ ধূসরের  কর্মকান্ড ও চাঁদাবাজী এখনো বন্ধ হয়নি  নাই কোন প্রশাসনের তাৎপরতা। হিরু, রাসেল, মালেক। 

নিজস্ব প্রতিবেদন কক্সবাজার।
উল্লেখ্য।
৫ আগস্ট জুলাইয়ের গণ অভ্যন্তরে লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে একটি সুন্দর বাংলাদেশ উপহার পেয়েছে। দেশের লাখো লাখো নির্যাতিত মানুষ।
স্বৈরাচারী খুনি হাসিনার হাতে গড়া দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকারের তৎকালীন কক্সবাজার আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক কক্সবাজার পৌরসভার সাবেক অবৈধ মেয়র জনাব মাহবুবুর রহমানের ডান হাত হিসেবে পরিচিত কক্সবাজার বীচ বাইক মালিক সমবায় সমিতির। দীর্ঘ 16 টি বছর ধরে যাদের হাতে জিম্মি।
১, নাম্বার আনোয়ারুল ইসলাম হিরো, আওয়ামীলীগ নেতা কক্সবাজার জেলা ও, সভাপতি বীচ বাইক মালিক সমিতির ।
২, নাম্বার শেখ মোঃ রাসেল উপ প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ১১ নম্বর ওয়ার্ড কক্সবাজার পৌরসভা ও সহ-সভাপতি বীচ বাইক মালিক সমিতির।
৩,নাম্বার, আব্দুল মালেক নির্বাহী সদস্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ১০ নম্বর ওয়ার্ড কক্সবাজার পৌরসভা ও
সাধারণ সম্পাদক বীচ বাইক  মালিক সমিতি।
বর্তমানে ৩ দোষরের দিকনির্দেশনায় সমুদ্র সৈকতে দিন দুপুরে চলছে চাঁদাবাজি,।
তাদের মধ্যে,  জেলা প্রশাসনের  অন্তর্ভুক্ত
হয়ে বীচ  ম্যানেজমেন্ট কমিটির নির্ধারিত লাইসেন্স ব্যবহার করে হাতিয়ে নিচ্ছে বীচ বাইক  মালিকদের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা, সৈকতে প্রশাসনের অন্তর্ভুক্ত হয়ে কোন  বীচ বাইক মালিকানাধীন পরিচালনা করা হলে
তাদেরকে দিতে হয় চাঁদা। তাদের নির্ধারিত  চাঁদা নেওয়া হয়, প্রতিটি গাড়ি থেকে ২০,০০০ হাজার টাকা করে, কিন্তু সাধারণ ব্যবসায়ীদের প্রশ্নন,সমিতির নাম দিয়ে এসব টাকাগুলা যাই কোথায়,।
তার মধ্যে রয়েছে দৈনিক ১০০ টাকা করে মালতি।
এসব টাকা যদি সমিতিকে দেওয়া না হলে, প্রশাসনের ভয় দেখিয়ে তাদের গাড়িগুলো জব্দ করা হয়।
তার মধ্যে রয়েছে সমিতির নেতৃত্বে অনেক অবৈধ লাইসেন্স নাই কোন ডকুমেন্ট, সরকারকে দিচ্ছেনা কোন ভ্যাট, কিন্তু তাদের কর্মকান্ডায় প্রশাসন নীরবতা পালন করছে।
৫ আগস্ট এর আগে দীর্ঘবছর  স্বৈরাচারী খুনি হাসিনা ক্ষমতা থাকা অবস্থায়। সমুদ্র সৈকত দখলে নিয়েছিল  হিরো, মালেক, রাসেলের,  নেতৃত্বে।
৫ ই আগস্ট কক্সবাজার বৈষম্য বিরোধী ছাত্রদের আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিল এই আওয়ামী লীগের নেতা ৩, দোসর। তাদের নেতৃত্বে ছাত্রদেরকে লক্ষ্য করে গুনি বর্ষণ করেন তাদেরকে বিভিন্ন হয়রানি মূল মামলা দেন হিরো, মালেক  রাসেলের  নেতৃত্বে।
কিন্তু ৫ আগস্টের পর জুলাইয়ের  গণঅভ্যন্তরে লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে, বাংলাদেশের বিভিন্ন থানায় খুনিদের  বিরুদ্ধে মামলা হয় । তবে এখনো পর্যন্ত বহাল তবিয়তে তাদের বিরুদ্ধে কোন মামলা হয়নি এই হলো সাধারণ মানুষের প্রশ্নন।
একটি অনুসন্ধান টিম সমুদ্র সৈকতের তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে। এসব চাঞ্চলক তথ্য বেরিয়ে আসে। সাবেক আওয়ামী লীগের তিন নেতার বিরুদ্ধে।
এই বিষয় নিয়ে আমরা প্রশাসনের সাথে কথা বলে জানতে পারি।
অতি  শীগ্রই এসব অবৈধ জুলুমবাজদের বিরুদ্ধে আইন আনুক ব্যবস্থা  গ্রহণ করবে বলে আশ্বস্ত করেন  অনুসন্ধান টিম কে।
গত ২-১ বছর আগে পর্যটন এলাকায়  কটেজ জোনে অবৈধভাবে পতিতালয় ব্যবসা করতে গিয়ে পুলিশের হাতে আটক হন আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল মালেক।
তার বিরুদ্ধে রয়েছে চাঁদাবাজি সহ বিভিন্ন নারী কেলেঙ্কারি মামলা।
এই বিষয় নিয়ে সৈকতের সর্বস্তরের ব্যবসায়ীরা দাবি করেন কক্সবাজারের মান্যবর জেলা প্রশাসক মহোদয় কক্সবাজার জেলা পুলিশের মান্যবর পুলিশ সুপার মহোদয় প্রতি দৃষ্টি  আকর্ষণ করে বলেন  অতি শীগ্রি তাদের বিরুদ্ধে একটি সুন্দর ও সঠিকভাবে তদন্ত টিম গঠন করে আইন আনুক ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য অনুরোধ করছেন সর্বস্তরের ব্যবসায়ীবৃন্দরা।

You may also like

সারাদেশ

মৌলভীবাজার জেলা ছাত্রলীগের প্রচার সম্পাদক হলেন সাব্বির আহমেদ সামাদ

মৌলভীবাজার প্রতিনিধি: মৌলভীবাজার জেলা ছাত্রলীগের নতুন কমিটিতে প্রচার সম্পাদক পদে দায়িত্ব পেয়েছেন জেলার একনিষ্ঠ ও ত্যাগী ছাত্রনেতা সাব্বির আহমেদ সামাদ।
সারাদেশ

বদলে যাচ্ছে র‌্যাব: পরিবর্তন হচ্ছে নাম, লোগো ও পোশাক

নতুন রূপে আসছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)। এ বাহিনীর নাম, লোগো ও পোশাক পরিবর্তনের পরিকল্পনা করা হয়েছে। শুধু তা-ই নয়,